কোমর বা মাজা ব্যাথার কারণ এবং প্রতিকার
কোমর বা মাজা ব্যাথার কারণ এবং প্রতিকার" নিয়ে আলোচনা.........
কোমর বা মাজা ব্যাথায় ভুগেন না এমন মানুষ পাওয়া যায় খুব কম।বাংলাদেশে শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ কোন না কোনভাবে কোমর ব্যাথায় ভুগেন। এটি একটি অত্যন্ত কষ্টকর রোগ। এ রোগের কারন এবং প্রতিকার নিয়ে কিছু আলোচনাঃ-
কোমর ব্যাথা কারন:-
১! আঘাত পাওয়া
২! হাড়ের ক্ষয়
৩! কশেরুকারর স্হানচ্যুতি
৪! হাড়ের প্রদাহ
৫! দুই কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্কে সমস্যা
৬! বোন...
এজমা বা হাঁপানি কি? এর লক্ষণ গুলো কি কি?
**সাময়িক শ্বাসকষ্ট, তার সাথে বুকের মধ্যে চাপ ও কষে ধরা বোধ,সাইসাই শব্দ হলে তাকে হাপানি বলে।
হাঁপানিতে শ্বাসনালীর পেশিসমুহের আক্ষেপ এবং বুকের পেশি সমুহের সংকোচন হয়ে থাকে। এজমা কয়েক প্রকারের হয়
**Bronchial Asthma
**Spasmodic Asthma
**Cardiac Asthma
এজমার কারনঃ
১- বংশগত কারন
২- অতিশয় দুর্বলবলতা এবং নিশ্বাসের জন্য বায়ুতে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেনের অভাব।
৩- পুরাতন ব্রংকাইটিস
৪-ফুসফুসে পেশির আক্ষেপ হলে
৫-...
ক্যালাজিয়ন কি? এর লক্ষণ কি কি?
ক্যালাজিয়নঃ
ক্যালাজিয়ন বলা হয় চোখের পাতার একধরনের সিস্ট কে। যেটা সাধারনত চোখের ওয়েল গ্লাইন্ড অফ হয়ে সৃষ্টি হয়।এটা সাধারণত চোখের মধ্যে ভাগে হয়ে থাকে এবং এটা লাল বর্ণের, ব্যাথাহীন হয়ে থাকে।
অনেকে ক্যালাজিয়ন এর সাথে স্টাইস এর মিলিয়ে ফেলে।কিন্তু এই দুইটা আলাদা।
কেননা styes পেইনফুল আর ক্যালাজিয়ন হয় পেইন লেস।
এটাকে মোবিইয়ান সিস্ট ও বলা হয়।
মেবোমিয়ান হচ্ছে চোখের একধরনের গ্লান্ড যেটা থেকে...
জরায়ু বড় হয়ে গেলে যে যে লক্ষণ প্রকাশ পায়
সাধারণত জরায়ু বড় হয়ে গেলে তার বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। বেশিরভাগ সময় জমাটবাঁধা রক্ত এবং পিরিয়ড ছাড়াও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে দেখা যায়। তবে অনেক সময় রোগী চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগ পর্যন্ত নিজের সমস্যার কথা জানতেই পারেন না। যদি লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে তাহলে জরায়ু বড় হওয়ার কিছু সাধারন চিহ্ন দেখা যায়। সেগুলো হলো-
অস্বাভাবিক পিরিয়ড :
জরায়ু বড় হয়ে গেলে...
মেলাসমা কি ? এটি হওয়ার কারণ
Melasma:
মেলাসমা হলো স্কিনের এক ধরনের বাদামি বর্ন বা ছাই বর্ন যা মহিলাদের শেষ বয়সে বেশিরভাগ সময় হয়ে থাকে।
কারনঃঃ
*রোদে পুড়ে
*জেনেটিক কারনে
*হরমোনের ইনব্যালেন্স
**জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া
*থায়রয়েড এর সমস্যা
**স্কিন এ চুল্কানি বিভিন্ন কারনে হয়।
বাহ্যিক ভাবে Apple cider vinegar আর পানি সমান সমান ভাবে মিশিয়ে মুখে ২/৩ মিন রেখে গরম পানিতে ধুয়ে ফেললে উপকার পাওয়া যায়।
আর পাশাপাশি হোমিও মেডিসিন নিতে হয়।