বর্তমানে ইনফার্টিলিটি র কয়েকটি বাস্তব কারনঃ
১ঃদেরিতে বিয়ে হওয়া।
২.বিয়ের পর পরই বাচ্চা না নেওয়া ।
৩.দীর্ঘসময় পিল বা কাঠি ব্যবহার করা।এতে অনেকের পিরিয়ড ই অফ হয়ে যায় পিল ছাড়লে বা কাঠি খুললে।
৪ এক বাচ্চা হওয়ার পর দীর্ঘ সময় বাচ্চা না নিলে।
৫.বাচ্চা কয়েকটি নিজ থেকে নষ্ট করলে।
৬.বর্তমানে মেয়েরা প্রচুর প্রেসার নেয় নিজেদের জীবন নিয়ে।প্রচুর চিন্তা করে লাইফ নিয়ে।এত স্ট্রেস এর দরুন তাদের হরমোনের ব্যলেন্স কখনো ই থাকে।
৭.আমি আমার জীবনে ঠিক মত জাংক ফুড খেয়েছি বিয়ের পর মানে ২৪ বছর পরে।তার আগে মা খেতে দিত না।ভাত মাছ,মাংস, সব্জিই ছিল খাবার।দাওয়াতে খেতাম শুধু পোলাও মাংস।এখন বাচ্চারা ৬ মাস থেকেই ফ্রাই খায়।তাই তাদের শরীরে হরমোন কখনো ই ব্যালেন্স রাখতে পারেনা।
আপারা /বোনেরা ১৫-৩০ বছর এই সময়টা পড়াশোনার যেমন সময়,তেমন এই সময়টা বিয়ের ও বয়স আবার এই সময়টা বাচ্চা নেওয়ার ও সময়।এখন এইসময়সীমার মধ্যে কত কাজ এর প্রেসার আমাদের মধ্যে আমরা নিয়ে নেই।তাই এই ছোট্ট সময়ে আমরা কোনটা আগে করব কোনটা পরে,কোনটা পাশাপাশি করব বা কোনটা করব না তা আমাদের কেই ঠিক করতে হবে।
আসলে আমরা সবাই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা বাদি কিন্তু ভাগ্যে যে তাই ঘটবে যা আল্লাহ আমার জন্য ঠিক করে রেখেছেন তা চিন্তা করিনা।এইটা চিন্তা করলে কোন টেনশন ই থাকত না।
বহু ক্যারিয়ার অরিয়েন্টড মেয়েদের ক্যারিয়ার ত হয় ঠিক ই কিন্তু বিয়ে হয়না আবার বিয়ে হলে বাচ্চা নিচ্ছেনা এক সময় পরে বাচ্চা হচ্ছেনা।
বিয়ে বাচ্চা যদি এতই ৩য় সাব্জেক্ট তাহলে বাচ্চা নেওয়ার /হওয়ার জন্য এত ব্যাকুলতার কি আছে?না হলে না হবে।এই চিন্তা করে চাকরি বাকরি করে ঘর করে গেলেই ত হয়।
ও আরেকটি কথা এখন কার যুগে মেয়েদের মেনোপজ ও কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।এখন ৪০ এর মধ্যে মেনোপজ হয়ে যাচ্ছে যা আগে ছিল ৪৫+.