অনেকের শরীরে ছুলি থাকে যা এক ধরনের সাদা কালার বা তামাটে কালার বা হালকা ব্রাউন কালারের হয়ে থাকে।এটা কারো বুকে,ঘাড়ে,গলায়,কাধে হয়ে থাকে যা দেখতে আসলে ভালো দেখায় না। ছোট বড় অনেকের ই হয় এটা।
ছুলির ক্ষেত্রে যে সমস্ত মেডিসিন ব্যবহার করতে পারি
১।গ্রাফাইটস ঃ এটার লক্ষণ থাকতে হবে রুগীর মুখে দাগ,কোষ্ঠকাঠ্যিনের রুগী মনে করেন যেন তার মুখে একটা মাকড়সার জাল জড়িয়ে আছে।
২। সালফারঃ নাকের উপর হলদে বর্ণের দাগ,রুগী অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন,গোসল করতে চায় না।গোসল করতে গেলে শীত করে,হাতে পায়ে জ্বালা।
৩।পালসেটিলাঃ এটি এমন ধাতুর রুগী যে ,সে অনেক নরম,অল্পতে মনে আঘাত পায়,পানির পিপাসা নাই,গরমে তার কষ্ট হয়।
৪। এলোমিনাঃ কোষ্ঠকাঠিন্যের ভাব অত্যন্ত প্রবল।প্রচন্ড কুন্থন ছাড়া পায়াখানা হতে চায় না।এমনকি কুন্থন দিতে দিতে তার ঘাম বের হয়ে যায়।
৫,নেট্রম কার্বঃ আগুনের তাপে কাজ করার ফলে এই রোগের সৃষ্টি হয়।অত্যাধিক রোদে কাজ করার কারনেও এ রোগের সৃষ্টি হয়।
৬।এন্টিম ক্রূডঃ অনবরত পাকস্থলির রোগ ভোগে।কয়েকদিন কোষ্ঠকাঠিন্য আবার কয়েকদিন উদারারময় আমবাতের প্রায় ই কষ্ট হয়। তাদের ক্ষেত্রে এ লক্ষন গুলো বিবেচনা করতে হবে।
৬। ক্যালি কার্বঃ মুখোমন্ডলে দাগ এবং ফুসকুড়ি একই সময়ে প্রকাশ পায়। কখনো পর্যায়ক্রমে দেখা যায়।
৭। সিপিয়াঃ মুখের উপর হলদে বর্ণের দাগ ,নাকের গোড়ায় হলদে বর্ণের দাগ ,জরায়ু পীড়া গ্রস্থ নারী,কোমরে ভয়ানক যন্ত্রনা।
এ লক্ষণ গুলোর সাথে যদি ছুলি সমস্যা থাকে তাহলে বাহ্যিকভাবে যদি মিলিয়ে নিই তাহলে ট্রিটমেন্ট করলে আশা করি ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
এবং ছুলির ক্ষেত্রে বাহ্যিকভাবে ব্যবহারে ক্ষেত্রে আমরা হাইড্রো ফুফেড অফ সোডা দ্বারা যদি আক্রান্ত স্থান ধৌত করে নেয়া হয় তাহলেও রুগী ভালো উপকার পায়।