
জেদ’ একটি অনুভূতির নাম যা প্রত্যেক স্বাভাবিক মানুষের মধ্যেই কম,বেশি আছে। তবে এই জেদ মাত্রাতিরিক্ত হওয়া আমাদের শারিরীক বা মানসিক সুস্থার জন্য অনুকূল নয়।
জেদ হওয়ার কারণ বা প্রকাশের ধরণ সবার একরকম নয়।সবার একই কারণে জেদ হয়না,আবার একই ভাবে সবাই প্রকাশও করে না।এই ভিন্নতা মানুষের ব্যক্তিত্বকে আলাদাভাবে উপস্থাপন করার সামর্থ রাখে,এটি এমনই একটি অনুভূতি।
.
এক্ষেত্রে নিশ্চয়ই বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না যে..জেদ হওয়ার কারণ বা প্রকাশের ধরনের ভিন্নতার উপর ভিত্তি করে হোমিওপ্যাথী চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীদের ঔষধের বিভিন্নতা হওয়াটাই যৌক্তিক।কারণ হোমিওপ্যাথী এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে রোগীর শারীরিক লক্ষণ গুলোর সাথে সাথে অত্যন্ত যত্নসহকারে মানষিক লক্ষণ বিবেচনায় রাখা হয়।
====================


* ️গায়ে হাত দেওয়া পছন্দ করে না।অথচ শিশুরাতো স্নেহ প্রিয়।
*️ সব সময় রেগে থাকে। *️যে কোনো কিছু নিয়ে জেদ করে।*️কান্না জুড়ে দেয় অল্পতেই যা যথেষ্ট সময় স্থায়ী হয়।

*️তারাও অল্পতেই কাঁদেন,না কেঁদে পারেননা।
*️ মৃত্যু কামনাও করে থাকেন।
*️মধ্যে ছন্দের ভাব দেখা যায় মানে কবিতার ছন্দে কথা বলার প্রবণতা।
*চাঁদের আলো তাদের জন্য বিষন্নতার কারণ হয়..

.









.


* অত্যন্ত রাগী।
* প্রতিবাদ সহ্য করতে পারে না।
* সামান্য আনন্দে কাঁদে আবার গুরুতর বিষয়ে হাসে।
.


* অকারণ জেদ করে
* সে কি চায় না চায় তা অন্যারা যেমন বুঝে না,সে নিজেও বুঝে না।
* টানা ঘ্যানঘ্যান করে।
* কিছুতে শান্ত না হলেও খাবার পেলে শান্ত দেখা যায় তাকে।
* তাকে স্পর্শ করলে,তার জিনিস স্পর্শ করলে এমনকি তাকালেও তার বিরক্তি লাগে,রাগ উঠে।
* কোলে থাকতে চায় ঠিকই,কিন্তু কোলেও শান্ত থাকে না।