
ব্রেস্ট টিউমার ২প্রকারঃ
১. বিনাইন
২. ম্যালিগনেন্ট
সব টিউমারই যে ক্যান্সার তা কিন্তু নয়। কিন্তু প্রায় সব ক্যান্সার টিউমার থেকেই হয়৷ আর টিউমার হলেই যে অপারেশন করতে হবে তা নয়। কোনটায় অপারেশন লাগে, কোনটায় লাগে না।
মূলকথায় বলা যায় যে, ১৫/১৬-২৫/৩০ বছরের মধ্যে যে সব টিউমার হয় তা সাধারনত বিনাইন।
অর্থাৎ ক্যান্সারের কোন ভয় থাকে না।
এগুলো হোমিওতে অনায়াসেই থামে।
এগুলোকে বলা হয় বিনাইন ফাইব্রো এডিনমা। বরং এগুলোকে অপারেশন করলে আশপাশ থেকে আর নতুন করে ২/৪ টি নতুন টিউমার দেখা দিতে পারে।এইসব টিউমার মুভেবল। একপাশে চাপলে অন্যপাশে চলে যাবে।
* বেশিরভাগ সময় টনটনে ব্যাথা থাকে, আবার কারো নাও থাকতে পারে। চিকিৎসা করলেই ইন শা আল্লাহ সারবে।
কিন্তু যদি মধ্য বয়সের বা তার পরের বয়সের মহিলাদের ব্রেস্ট টিউমার কেস পাওয়া যায় তবে এইক্ষেত্রে সাবধানতা অবম্বলন করা উচিত। কারন ক্যান্সার হওয়ার প্রবনতা এই বয়সে বেশি।
কি করে বুঝবো ক্যান্সারের লক্ষনঃ
১. ব্যাথা প্রায় থাকেই না (বিনাইনের উলটা)
২. moveable না ( বিনাইনের উলটা)
৩.নিপলটা ভিতরের দিকে ঢুকে যায়।
৪.একটু চাপলে নিপল থেকে দুধের মতন রস জাতীয় পদার্থ বের হত।
৫. ব্রেস্টের মধ্যে কোন ব্যাথা থাকে না থাকলেও বোগলের দিকে বা বোগলের মধ্যে হাত দিয়ে পরীক্ষা করলে ব্যাথা বা ফোলা পাওয়া যেতে পারে।
৬. ব্রেস্টের টিউমারের জায়গায় উপরে বা আশে পাশের চামড়ার রঙের পরিবর্তন হবে।
ব্রেস্ট ক্যান্সার সার্জারী ডিপার্টমেন্টের কেইস, গাইনী বিভাগের না।
-ক্যান্সারের ১ম বা ২য় স্টেজ হলে অপারেশন, রেডিওথেরাপী, কেমোথেরাপি করে বহুদিন ভালো থাকা যায়৷