মিসক্যারেজ(গর্ভপাত)
গর্ভধারণ একজন নারীর জীবনে পরম আকাঙ্খিত অধ্যায়। কিন্তু গর্ভপাত!!
মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত একজন নারীকে শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকেই কতটা বিদ্ধস্ত করে ফেলে,তা অন্যদের পক্ষে হুবুহু অনুভব করা কতটা সম্ভব আমার জানা নেই।
গ্রাম্য ভাষায় একটা কথা আছে, “” কাঁচা একটা হওয়া আর পাকা দশটা হওয়ার কষ্ট সমান”” মানে একটা বাচ্চা মিসক্যারেজ হওয়ার যন্ত্রণা আর দশটা জীবিত বাচ্চা জন্ম দেওয়ার কষ্ট সমান।
একটু শিশু ভ্রুণ থেকে পরিপুষ্টি লাভ করে গর্ভে থাকাকালিন প্রথম 20 সপ্তাহের মধ্যে কোনো কারণে ভ্রুণের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্থ হলে,হার্টবিট বন্ধ হয়ে গেলে তাকে গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ বলে।
গর্ভপাত এর উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো…গর্ভাবস্থায় রক্তপাত ও তলপেটে ব্যথা। তাই গর্ভাবস্থায় এমন লক্ষণ দেখা দিলে অতিশিগ্রই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি.
হোমিও চিকিৎসার ক্ষেত্রে গর্ভপাত রোধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত লক্ষণভিত্তিক উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, Alhamdulillah
নিচে কয়েকটি মেডিসিনের রোগীর লক্ষণ উল্লেখ করা হল।
Arnica- পড়ে গিয়ে অথবা অন্য কোনো দুর্ঘটনা জনিত কারনে জরায়ু পথে ব্লিডিং হয়ে গর্ভপাতের আশংকা থাকলে।
Aletris far.- শারীরিক দুর্বলতা,অপুষ্টি,রক্তস্বল্পতার কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকি থাকলে ।
Sepia: গর্ভাবস্থার 3 মাসে নয় বরং 5-7 ম মাসে গর্ভপাতের আশংকা থাকলে এই মেডিসিন ।